Register Now

Login

Lost Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Captcha Click on image to update the captcha .

Add question

চিরস্থায়ী বন্দোবস্তু কী ১৭৭২ খ্রিস্টাব্দে থেকে ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থা নিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ১৭৯৩ খ্রিস্টাব্দে লর্ড কর্নওয়ালিশের শাসনকালে জমিদার শ্রেণির আজীবন স্বত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার ও জমিদার শ্রেণির মধ্যে ভূমিরাজস্ব চুক্তি করা হয়। এই বন্দোবস্ত ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত' নামে ...

Continue reading

চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের সুফল ও কুফল চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ফলাফল নিয়ে ঐতিহাসিক মধ্যে মতপার্থক্য লক্ষ করা যায়। মার্শম্যান, স্মিথ, রমেশচন্দ্র দত্ত প্রমুখ যেমন চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের প্রশংসা করেছেন তেমনি হোমাস্ এডওয়ার্ড, পাওয়েল প্রমুখ এর সমালোচনা করেছেন। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের সুফল কোম্পানি ...

Continue reading

ঔপনিবেশিক শাসন সুদৃঢ় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতে কৃষিসমাজও কয়েকটি দিক দিয়ে ভাঙনের সম্মুখীন হয়। প্রথমত নতুন ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থায় কৃষক শ্রেণি জমির ওপর নিজেদের কর্তৃত্ব হারায়। ফলে জমি তাদের কাছে শুধুমাত্র জীবিকা নির্বাহের উৎসে রূপান্তরিত হয়। দ্বিতীয়ত ফসলের পরিবর্তে নগদ অর্থে ...

Continue reading

একসময় ভারতীয় বস্ত্রশিল্প ইউরোপ তথা বিশ্বের বাজার দখল করে থাকলেও অষ্টাদশ শতকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনকালে দ্রুত অবক্ষয়ের সম্মুখীন হয়। এর পিছনে নানা কারণ দেখা যায়। প্রথমত বক্সারের যুদ্ধের পর ব্রিটিশ বাণিজ্যনীতি পরিবর্তিত হয়। কোম্পানি ভারতীয় অর্থে ভারতীয় পণ্যসামগ্রী কিনে ...

Continue reading

পত্তনি ব্যবস্থা চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ফলে সনাতন জমিদার শ্রেণির অধিকাংশের বিলুপ্তি ঘটে। তার স্থলে শহরকেন্দ্রিক, গ্রাম্যসমাজ থেকে বিচ্যুত, মনাফালোভী নতুন জমিদার শ্রেণি গড়ে ওঠে। অধিক রাজস্ব সংগ্রহের উদ্দেশ্যে এই জমিদার শ্রেণি তাদের স্বত্বাধীন এলাকা ছোটো ছোটো মধ্যস্বত্বভোগীদের ...

Continue reading

ভারতে কোম্পানির লক্ষ্য ছিল অধিক মুনাফা লাভ করা। উনিশ শতকের সূচনায় কৃষিবাণিজ্যিকীকরণের দ্বারা এক নতুন মুনাফার ক্ষেত্র সূচিত হয়। এর সূত্রপাত ঘটে নতুন ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থা গ্রহণের দ্বারা। নতুন রাজস্ব ব্যবস্থায় উৎপন্ন ফসলের পরিবর্তে নগদ অর্থে ভূমিরাজস্ব গ্রহণ করা হত। ফলে ...

Continue reading

দুষ্টুরি প্রথা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার বস্ত্র খরিদ করার জন্য এজেন্ট, কর্মচারী দালাল নিযুক্ত করত। এই দালালরা ছিল অসাধু। গরিব তাঁতিদের মাল খরিদ করার সময় তারা অসাধু উপায় অবলম্বন করত। তাঁতিরা তাদের কমিশন না দিলে তারা মাল ...

Continue reading

দাদনি প্রথা পলাশির যুদ্ধের পর কোম্পানির কর্মচারীদের দুর্নীতি ও বিভিন্ন পণ্যসামগ্রীর ওপর একচেটিয়া অধিকার বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। বিশেষ করে তুলার ওপর কোম্পানি একচেটিয়া অধিকার কার্যকারী করে। ফলে বাংলার তাঁতিরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এই সময়ে কোম্পানির কুঠিগুলি থেকে তাঁতিদের ...

Continue reading

ভাইয়াচারি ব্যবস্থা মহলওয়ারি ব্যবস্থাকে পরিবর্ধন করে পাঞ্জাবে ভাইয়াচারি ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছিল। ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দে এলফিনস্টোন ও ম্যাকেঞ্জি ভূমিরাজস্বনীতিরূপে এই ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। এই ব্যবস্থায় একটি গ্রামের প্রভাবশালী ব্যক্তি বা গ্রামপ্রধানকে রাজস্ব-সংগ্রাহকরূপে নিযুক্ত করা হত।কৃষকদের জমির মালিকানা থাকলেও ...

Continue reading

মহলওয়ারি ব্যবস্থার মূল শর্ত উত্তর ভারতের গাঙ্গেয় সমভূমি, অঞ্চলে, মধ্যপ্রদেশের কিছু অংশে, উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ ও পাঞ্জাবের কিছু অংশে রাজস্ব আদায়ের জন্য হোল্ট ম্যাকেঞ্জি ১৮২২ খ্রিস্টাব্দে মহলওয়ারি ব্যবস্থার প্রচলন করেন। এই ব্যবস্থায় কয়েকটি শর্ত লক্ষ করা ...

Continue reading