স্বাস্থ্য শিক্ষার লক্ষ্য স্বাস্থ্য শিক্ষার লক্ষ্যগুলি হল —
প্রতিকার ঃ
(i) রােগ ব্যাধির প্রতিকার ও সাবধানতা অবলম্বন করা।
(ii) স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্যের মূল্যায়ন করা।
বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যতত্ত্ব সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের জন্য বিভিন্ন উপায় :-
(i) স্বাস্থ্য বিষয়ক পত্রিকা, পুস্তক ইত্যাদি পড়া।
(i) বিদ্যালয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা করা।
(ii) স্বাস্থ্য বিষয়ে বিভিন্ন কর্মসূচী দূরদর্শনে ও বেতারের মাধ্যমে দেখা ও শােনা।
(iv) নিরাপত্তা সপ্তাহ পালন।
(v) স্বাস্থ্য বিষয়ে আলােচনা, বক্তৃতা ও সেমিনার করা।
স্বাস্থ্য উন্নতিকরণের সংস্থাগুলি ঃ ইহাকে দুই ভাগে ভাগ করতে পারি—যথাক্রমে সরকারি সংস্থা (Government Agencies) এবং বেসরকারি সংস্থা (Non Government
Agencies)।
(i) সরকারি সংস্থা :– সরকারি হাসপাতাল, সরকারি স্বাস্থ্যবিভাগ সরকারি স্বাস্থ্য কার্যালয়ের মাধ্যমে পরিচালিত ও সংগঠিত বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মশালা ও কর্মসূচী,
মিউনিসিপ্যালিটি প্রভৃতি।
(i) বেসরকারি সংস্থা ঃ যথা ইউনিসেফ, লায়ন্স ক্লাব, স্টুডেন্টস হেলথ-হােম, ভল্যানটারী ব্লাড ডেন অ্যাসােসিয়েশন ইত্যাদি। স্বাস্থ্য উন্নতির জন্য বিভিন্ন স্তরের সংগঠনগুলি স্বাস্থ্য উন্নতির জন্য প্রধান দুটি স্তর হল—আন্তর্জাতিক জাতীয় স্তর।
আন্তর্জাতিক স্তর (International Level) :-
(i) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (W.H.O) World Health Organisation।
(i) রেড ক্রশ (Red Cross) যুদ্ধ, বন্যা এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে সারা বিশ্বে মানুষের নিয়ােজিত সংগঠন।
(i) সেন্টজন অ্যাম্বুলেন্স (St. John Ambulance) প্রাথমিক চিকিৎসা সংক্রান্ত ব্যাপারে প্রতি দেওয়া (উৎসাহী ব্যক্তি বা সংগঠনকে) এবং প্রতিবিধান করা—এই প্রতিষ্ঠানের একমাত্র লক্ষ্য।
(iv) ইউনিসেফ (UNICEF) UNO প্রতিষ্ঠিত একটি সংগঠন, যার মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে শিশুদের কোন উন্নতির চেষ্টা করা (বিশ্বপর্যায়ে)।
(v) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organisation) বিশ্বের উন্নতিশীল এবং অনগ্রসর দেশের মানুষদের জন্য স্বাস্থ্য ও সেবামূলক কাজের প্রকল্প তৈরি এবং সেই অনুযায়ী কাজ করে।
জাতীয় স্তর (National Level) :-
(i) স্বাস্থ্য বিভাগ (ভারত সরকার)। (ii) স্বাস্থ্য বিভাগ (পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার)।
(iii) রামকৃষ্ণ মিশন।
(iv) ভারত সেবাশ্রম সংঘ।
(v) বিভিন্ন বেসরকারী সংস্থা।
Leave a reply
You must login or register to add a new comment .