ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের তোষণ নীতি জার্মানি, জাপান, ইটালির শক্তি বৃদ্ধি করে। জার্মানির সামরিক শক্তিতে বিশ্বাসী হিটলার পোল্যান্ডের ওপর জার্মানির কর্তৃত্ব দাবি করে। কিন্তু ভার্সাই সন্ধি অমান্য করে হিটলার পোল্যান্ডের ডানজিগ অঞ্চল দখল করেন। অন্যদিকে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স ও পোল্যান্ড এক চুক্তি স্বাক্ষর করে। আর হিটলার রাশিয়ার সঙ্গে অনাক্রমণ চুক্তি স্বাক্ষর করে। এই পরিস্থিতিতে হিটলার ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে ১ সেপ্টেম্বর পোল্যান্ড আক্রমণ করে। ইংল্যান্ড পোল্যান্ডের পক্ষ অবলম্বন করে জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। এই যুদ্ধ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আকার নেয়। তাই বলা যায়। যে, জার্মান কর্তৃক পোল্যান্ড আক্রমণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রত্যক্ষ কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়।
Answers ( 3 )
ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের তোষণ নীতি জার্মানি, জাপান, ইটালির শক্তি বৃদ্ধি করে। জার্মানির সামরিক শক্তিতে বিশ্বাসী হিটলার পোল্যান্ডের ওপর জার্মানির কর্তৃত্ব দাবি করে। কিন্তু ভার্সাই সন্ধি অমান্য করে হিটলার পোল্যান্ডের ডানজিগ অঞ্চল দখল করেন। অন্যদিকে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স ও পোল্যান্ড এক চুক্তি স্বাক্ষর করে। আর হিটলার রাশিয়ার সঙ্গে অনাক্রমণ চুক্তি স্বাক্ষর করে। এই পরিস্থিতিতে হিটলার ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে ১ সেপ্টেম্বর পোল্যান্ড আক্রমণ করে। ইংল্যান্ড পোল্যান্ডের পক্ষ অবলম্বন করে জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। এই যুদ্ধ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আকার নেয়। তাই বলা যায়। যে, জার্মান কর্তৃক পোল্যান্ড আক্রমণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রত্যক্ষ কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়।
জার্মানির পোল্যান্ড আক্রমণ করাই ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রত্যক্ষ কারণ।
Thanks Bhai : )