সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে কলকাতা হাইকোর্টে পরিবেশ সম্পর্কিত মামলা নিষ্পত্তি করার জন্য ১৯৮৬ সালে একটি নতুন বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। এর নাম গ্রিন বেঞ্চ। দেশের আইন ব্যবস্থার সাথে সঙ্গতি রেখে পশ্চিমবঙ্গ দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ বিভিন্ন ধরনের দূষণ রোধ করার জন্য যে আইন তৈরি করেছেন, সেই পরিবেশ আইনগুলিকে ঠিকমতো প্রয়োগ করে পরিবেশ রক্ষা করার ব্যাপারে গ্রিন বেঞ্চের গুরুত্ব অপরিসীম। হল্যান্ড, জার্মানি এবং পৃথিবীর অন্যান্য উন্নত দেশগুলিতে পরিবেশ আইনের সঠিক প্রয়োগের জন্য এবং পরিবেশ বিনষ্টকারী ব্যক্তি ও সংস্থাকে শাস্তি দেওয়ার উদ্দেশ্যে এইরকম বিচার ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। বস্তুত জলদূষণ, বায়ুদূষণ, পরিবেশ সংরক্ষণ, ধোঁয়া সমস্যা প্রভৃতি বিভিন্ন পরিবেশগত অসুবিধাগুলি দূর করার জন্য যে আইনগুলি প্রণয়ন করা হয়েছে তার সাপেক্ষে দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি বিধান করার ক্ষমতা গ্রিন বেঞ্চের আছে। এখানে উল্লেখ করা যায় যে, ইতিমধ্যে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ, জলদূষণ নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি বিভিন্ন মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের গ্রিন বেঞ্চ পরিবেশ সুরক্ষার ব্যাপারে প্রকৃত কর্ণধারের ভূমিকা পালন করে চলেছেন।
Answer ( 1 )
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে কলকাতা হাইকোর্টে পরিবেশ সম্পর্কিত মামলা নিষ্পত্তি করার জন্য ১৯৮৬ সালে একটি নতুন বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। এর নাম গ্রিন বেঞ্চ। দেশের আইন ব্যবস্থার সাথে সঙ্গতি রেখে পশ্চিমবঙ্গ দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ বিভিন্ন ধরনের দূষণ রোধ করার জন্য যে আইন তৈরি করেছেন, সেই পরিবেশ আইনগুলিকে ঠিকমতো প্রয়োগ করে পরিবেশ রক্ষা করার ব্যাপারে গ্রিন বেঞ্চের গুরুত্ব অপরিসীম। হল্যান্ড, জার্মানি এবং পৃথিবীর অন্যান্য উন্নত দেশগুলিতে পরিবেশ আইনের সঠিক প্রয়োগের জন্য এবং পরিবেশ বিনষ্টকারী ব্যক্তি ও সংস্থাকে শাস্তি দেওয়ার উদ্দেশ্যে এইরকম বিচার ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। বস্তুত জলদূষণ, বায়ুদূষণ, পরিবেশ সংরক্ষণ, ধোঁয়া সমস্যা প্রভৃতি বিভিন্ন পরিবেশগত অসুবিধাগুলি দূর করার জন্য যে আইনগুলি প্রণয়ন করা হয়েছে তার সাপেক্ষে দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি বিধান করার ক্ষমতা গ্রিন বেঞ্চের আছে। এখানে উল্লেখ করা যায় যে, ইতিমধ্যে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ, জলদূষণ নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি বিভিন্ন মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের গ্রিন বেঞ্চ পরিবেশ সুরক্ষার ব্যাপারে প্রকৃত কর্ণধারের ভূমিকা পালন করে চলেছেন।