পরজীবিতা খাদ্য ও আশ্রয়ের জন্য যখন একটি জীব অপর কোনো আশ্রয়দাতা জীবের (Host) ওপর নির্ভরশীল থাকে, তখন সেই ঘটনাকে পরজীবিতা বলে, আর ওই জীবগুলিকে পরজীবী বলে।অণুজীব নয় এমন একটি পরজীবী প্রাণী হল— গোলকৃমি
Continue readingছত্রাককে উপকারী শত্রু বলার কারণ কী ?
ছত্রাককে উপকারী শত্রু বলার কারণ পেনিসিলিয়াম ছত্রাক থেকে পেনিসিলিন নামক জীবনদায়ী অ্যান্টিবায়োটিক পাওয়া যায়। অপরপক্ষে কিছু খাবারে যদি পেনিসিলিয়াম জন্মায় তবে তা খাবারকে নষ্ট করে খাবারের মধ্যে বিষক্রিয়া ঘটায়। ছত্রাকের উপকারী ও অপকারী ভূমিকার দরুন ছত্রাককে ‘উপকারী ...
Continue readingভাইরাসকে অকোশীয় বলার কারণ কী ?
ভাইরাসকে অকোশীয় বলার কারণ—1. ভাইরাসের দেহে প্রোটোপ্লাজম না থাকায় কোশীয় বিপাক ঘটে না।2. কোশীয় কাজের জন্য প্রয়োজনীয় ন্যূনতম আয়তনের থেকেও এরা ক্ষুদ্রাকার হয়।
Continue readingভাইরাস কাকে বলে ? উদাহরণ দাও।
ভাইরাস শুধুমাত্র ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্রে দৃশ্যমান, নিউক্লিক অ্যাসিড (DNA বা RNA) ও প্রোটিন দ্বারা গঠিত, অতি ক্ষুদ্র, পূর্ণ পরজীবী, একধরনের অকোশীয়, জীব ও জড়ের মাঝামাঝি পর্যায়ের বস্তু, যারা কেবল সজীব কোশেই বংশবৃদ্ধি করতে সক্ষম, তাদের ভাইরাস ...
Continue readingব্যাকটেরিয়াকে উদ্ভিদ বলা হয় কেন?
1. ব্যাকটেরিয়ায় উদ্ভিদের ন্যায় কোশপ্রাচীর উপস্থিত।2. ব্যাকটেরিয়ার কোশপ্রাচীরটি নীলাভ-সবুজ শৈবালের কোশপ্রাচীরের ন্যায় পেপটাইডোগ্লাইক্যান দ্বারা গঠিত।3. কিছু কিছু ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রে সবুজ উদ্ভিদের ন্যায় হলোফাইটিক পুষ্টি সম্পাদিত হয়।4. উদ্ভিদের ন্যায় অঙ্গজ জনন সম্পন্ন করে।উপরোক্ত বৈশিষ্ট্যগুলির জন্য ব্যাকটেরিয়াকে উদ্ভিদ বলা
Continue readingব্যাকটেরিয়াকে প্রোক্যারিয়োটিক বলা হয় কেন?
ব্যাকটেরিয়াকে প্রোক্যারিয়োটিক বলা হয়, কারণ—1. ব্যাকটেরিয়ার দেহে কোনো পর্দাবৃত কোশীয় অঙ্গাণু থাকে না।2. সুগঠিত নিউক্লিয়াস থাকে না।3. ব্যাকটেরিয়ার রাইবোজোম 70S প্রকৃতির।উপরোক্ত বৈশিষ্ট্যগুলির জন্য প্রোক্যারিয়োটিক বলা হয়।
Continue readingকচুপাতার ওপর জলের ফোঁটা চকচকে দেখায় কেন?
আলোকের অভ্যন্তরীণ পূর্ণ প্রতিফলনেক জন্যই এরকম ঘটে। কচুপাতার ওপর অনেক সূক্ষ্ম রোম থাকে। এই সূক্ষ্ম রোম- গুলির মধ্যে বায়ু আটকে থাকে। কচুপাতা সিক্ত হয় না তাই, রোমগুলির ওপর জল গোলকের আকারে অবস্থান করে। এভাবে প্রতিটি জলবিন্দুর তলায় বায়ু আটকে ...
Continue readingপ্রতিসরাঙ্ক কাকে বলে ? বায়ু সাপেক্ষে কাচের প্রতিসরাঙ্ক 1.5 বলতে কী বোঝো?
প্রতিসরাঙ্ক কাকে বলে কোনো একটি নির্দিষ্ট বর্ণের আলোকরশ্মি এক মাধ্যম থেকে অপর মাধ্যমে প্রতিসৃত হলে আপতন কোণের সাইন এবং প্রতিসরণ কোণের সাইনের অনুপাতকে প্রথম মাধ্যমের সাপেক্ষে দ্বিতীয় মাধ্যমের প্রতিসরাঙ্ক বলে।বক্তব্যটির অর্থ এই যে, আলোকরশ্মি বায়ু থেকে কাচে ...
Continue readingগ্লিসারিনের মধ্যে কাচদণ্ড ডোবালে দেখা যায় না কেন ?
বায়ুর সাপেক্ষে গ্লিসারিন ও কাচের প্রতিসরাঙ্ক সমান। সেজন্য গ্লিসারিনের মধ্যে কাচদণ্ড ডোবালে দুটি মাধ্যম মিলে গিয়ে একটি সমসত্ত্ব মাধ্যমের মতো আচরণ করে। অর্থাৎ আলো এই মাধ্যম দুটিকে পৃথক করতে পারে না। ফলে এই মাধ্যম দুটিতে আলোর বেগ সমান হয়। সেইকারণে ...
Continue readingজলে আংশিক নিমজ্জিত দণ্ডকে বায়ুতে ওপর থেকে দেখলে বাঁকা মনে হয় কেন ব্যাখ্যা করো।
আলোর প্রতিসরণের প্রভাবে এরূপ ঘটনা দেখতে পাওয়া যায়। দণ্ডের যে-অংশটি জলের ওপরে থাকে, সেখান থেকে আলোকরশ্মি সরাসরি আমাদের চোখে আসে এবং দণ্ডের ওই অংশকে আমরা প্রকৃত অবস্থানে দেখি।
Continue reading