Register Now

Login

Lost Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Captcha Click on image to update the captcha .

Add question

HAVE A QUESTION?

StudyMamu is Educational Q&A website If you have any question you can ask below & you will be sure to find an answer

Join Now Ask Question



মিশরকে নীলনদের দান বলা হয় কেন?

মিশরকে নীলনদের দান বলা হয়, কারণ নীচের কারণগুলোর জন্য মিশরকে নীলনদের দান বলা হয় : [১] নীলনদের জলে উর্বর ও শস্যশ্যামলা মিশর : প্রায় সমস্ত মিশর নীলনদের পলি দিয়ে গঠিত এবং নীলনদের জলে উর্বর ও সুজলা-সুফলা ...

Continue reading

অনাক্রম্যতা কোনো রোগজীবাণু বা বিজাতীয় বস্তুর বিরুদ্ধে স্বাভাবিকভাবে জীবদেহে যে-রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে ওঠে, জীবদেহের সেই ক্ষমতাই হল অনাক্রম্যতা। অনাক্রম্যকরণ যে-পদ্ধতি বা ব্যবস্থার মাধ্যমে স্বাভাবিক বা কৃত্রিমভাবে (টিকাদানের মাধ্যমে) অ্যান্টিবডি গঠন দ্বারা দেহের ...

Continue reading

মিথানোজেনিক ব্যাকটেরিয়া আর্কিয়া (Archaea) শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত ব্যাকটেরিয়া অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতেও সেলুলোজ জাতীয় খাদ্য উপাদান বিশ্লেষিত করে মিথেন গ্যাসের সৃষ্টি করে, সেই ব্যাকটেরিয়াগুলিকে মিথানোজেনিক ব্যাকটেরিয়া বলে। যেমন—মিথানোকক্কাস।

Continue reading

অ্যান্টিবডি বিভিন্ন রোগসৃষ্টিকারী জীবাণুর দেহনিঃসৃত ক্ষতিকারক অ্যান্টিজেন প্রতিরোধী প্রোটিনধর্মী যে-বস্তু উৎপন্ন হয়, তাকে অ্যান্টিবডি বলে।

Continue reading

অ্যান্টিজেন কিছু ক্ষতিকারক জীবাণু (যেমন—ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস) দেহে প্রবেশের পর একাধিক ক্ষতিকারক যৌগ নিঃসৃত করে যার ফলে দেহে রোগের উদ্ভব হয় এবং অ্যান্টিবডির সংশ্লেষ উদ্দীপিত হয়, সেই ক্ষতিকারক যৌগসমূহকে অ্যান্টিজেন বলে ।

Continue reading

টিকাকরণ বা ভ্যাকসিনেশন যে-প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মানবদেহে অ্যান্টিবডি তৈরি করার জন্য রোগসৃষ্টিকারী পদার্থ দেহে প্রবেশ করিয়ে দেহের অনাক্রম্যতা বৃদ্ধি করা হয়, তাকে টিকাকরণ বা ভ্যাকসিনেশন বলে।

Continue reading

টিকা বা ভ্যাকসিন বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে অর্জিত অনাক্রম্যতা গড়ে তোলার জন্য অ্যান্টিবডি তৈরি করতে রোগসৃষ্টিকারী জীবাণু বা তার অংশবিশেষকে (অ্যান্টিজেন) পরিবর্তিত অবস্থায় সাধারণত তরল আকারে দেহে প্রবিষ্ট করানো হলে, তাকে টিকা বা ভ্যাকসিন বলে।

Continue reading

পাস্তুরাইজেশন বিভিন্ন তরল খাদ্যবস্তু বিশেষত দুধ, ফলের রস প্রভৃতিকে 72°C–75°C তাপমাত্রায় কয়েক সেকেন্ড গরম করে পরক্ষণেই 3°C তাপমাত্রায় নিয়ে এসে দীর্ঘকালীন ভিত্তিতে জীবাণুমুক্ত করে সংরক্ষণ করার পদ্ধতিকে পাত্তুরাইজেশন বলে।

Continue reading

পিকলিং যে-প্রক্রিয়ায় খাদ্যবস্তুর (যেমন—বাঁধাকপি, লেবু, পেঁয়াজ) সঙ্গে নুন এবং ভিনিগার মিশিয়ে pH-এর মাত্রা 4-এ বজায় রেখে খাদ্যবস্তু সংরক্ষণ করা হয়, তাকে পিকলিং বলে ।

Continue reading

ক্যানিং যে-পদ্ধতিতে বায়ুনিরুদ্ধভাবে সদ্য তৈরি গরম খাদ্যবস্তুকে টিনের মধ্যে রেখে সংরক্ষণ করা হয়, ফলে জীবাণু জন্মাতে পারে না, তাকে ক্যানিং বলে।

Continue reading