বিন্ধ্য পর্বতমালা ভারতকে দূ-ভাগে ভাগ করেছে—উত্তরপথ বা আর্যাবঃ এবং দক্ষিণাপথ বা দাক্ষিণাত্য। দীর্ঘদিন এই পর্বতমালা উত্তরাপথের আসস্কৃেতিকে দক্ষিণাত্যে অনুপ্রবেশে, বাধা দিয়েছে। ফলে দাক্ষিণাতে্য দীর্ঘকাল দ্রাবিড় সভ্যতা নিজের স্বাতন্ত্র বজা রাখতে সক্ষম হয়। দাক্ষিণাত্যের ভৌগোেলিক অবস্ধান ও ভূপ্রকৃতির সাহায্য নিয়ে শিবাডি মােগলদের সঙ্গে যুদধ করে মারাঠা সাত্রাজ্যের স্বাধীনতা অক্ষু্ন রাখেন। ভৌগােলিক কারে উত্তর ভারতের মতাে দাক্ষিণাত্যে বার বার বৈদেশিক আক্রমণ ঘটেনি। ফলে এখানে হির মন্দির, শিল্পকলা ও স্থাপত্য অনেক নিরাপদ ছিল ফলে দাক্ষিণাত্যের জীবন যাত্রা ছিল অনেক স্থিতিশীল। এই স্থিতিশীলতা ব্যাবসাবাণিজ্যের প্রসারে সাহায্য করেছিল।
Share
Related Posts
ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে লোককথার ভূমিকা বা কীভাবে সাহায্য করে?
লােককথার অন্তর্ভুক্ত কিংবদন্তি, লােকপুরাণ, নীতিকথা, গীতিকা ও ব্রতকথার ব্যাখ্যা দাও।
লােককথার বা লােকগাথার শ্রেণিবিভাগ করাে ও সেগুলির মধ্যে রূপকথা, পরিকথা ও পশুকথার ব্যাখ্যা দাও।
লােককথার সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য লেখাে | লোককথার গুরুত্ব আলােচনা করাে।
মিথ (পৌরাণিক বা কল্পকাহিনি) ও লেজেন্ড (কিংবদন্তি) বলতে কী বােঝ? ইতিহাস রচনায় মিথ ও লেজেন্ডের গুরুত্ব আলােচনা করাে।
Leave a reply
You must login or register to add a new comment .