দেবপালের কৃতিত্ব শশাংকের মৃত্যুর পর প্রায় শতবর্ষ সমগ্র বাংলাদেশেই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শক্তির রাজত্ব চলেছিল। তার ফলে পারস্পরিক যুদ্ধবিগ্রহের লেগেই থাকত। এই অস্থির অবস্থায় ৭৫০ খ্রীঃ গোপাল পালবংশ প্রতিষ্ঠা করেন। রাজা গোপালের পুত্রের নাম ধর্মপাল। ...
Continue readingপল্লব শিল্পের বৈশিষ্ট্য লেখো।
পল্লব শিল্পের বৈশিষ্ট্য পল্লব রাজাদের আমলে স্থাপত্য ও ভাস্কর্যশিল্পে সূক্ষ্ম কারুকার্যময় মন্দির-স্থাপত্যই পল্লব শিল্পের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পল্লব শিল্পের আর একটি বৈশিষ্ট্য হল পাহাড় কেটে মন্দির নির্মাণের রীতি। পল্লব শিল্পরীতিতে চারটি স্বতন্ত্র শিল্পশৈলীর সমাবেশ ঘটেছিল, ...
Continue readingচোল স্থাপত্যরীতিটির বৈশিষ্ট্য লেখো।
চোল স্থাপত্যরীতিটির বৈশিষ্ট্য চোল স্থাপত্যরীতির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল: (১) মন্দিরের গায়ে খোদাই করা অসংখ্য মূর্তি হল চোল স্থাপত্যরীতির অন্যতম বৈশিষ্ট্য। (২) মন্দিরের প্রবেশ পথে নির্মিত কারুকার্যময় বিশাল তোরণ বা ‘গোপুরম’ হল চোল স্থাপত্যরীতির প্রধান বৈশিষ্ট্য। ...
Continue readingরাষ্ট্রকূট রাজবংশের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস লেখ?
দক্ষিণে রাষ্ট্রকূট শক্তির উত্থান বিশেষ ভূমিকায় ছিলেন প্রথম ইন্দ্রের পুত্র দস্তিদূর্গ। আনুমানিক ৭৪৩ খ্রীঃ দস্তিদূর্গ সিংহাসনে বসেন। তিনি চালুক্যদের পরাজিত করেন। আরবদের বিরুদ্ধে অভিযান করেন। পল্লব ও নন্দিপুরী গুর্জরদের পরাজিত করে মহারাষ্ট্র ও গুজরাত অঞ্চল অধিকারে নিয়ে আসেন। ৭৫৮ ...
Continue readingসংক্ষেপে প্রাচীন বাংলার ইতিহাসের কৈবর্ত্য বিদ্রোহের গুরুত্ব নিরুপণ কর।
কৈবর্ত্য বিদ্রোহের গুরুত্ব রাজা তৃতীয় বিগ্রহপালের ১ম পুত্র দ্বিতীয় মহীপাল (১০৭০-১০৭১ খ্রীঃ) সিংহাসনে বসেন। দ্বিতীয় মহীপালের সিংহাসন লাভ নিরুপদ্রব ছিল না। তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছিল। তাঁর সন্দেহ হয়েছিল এই বিদ্রোহে তার ভ্রাতা রামপাল সক্রিয় আছেন। ...
Continue readingধর্মপালের কৃতিত্ব আলোচনা কর।
ধর্মপালের কৃতিত্ব পালবংশীয় শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন ধর্মপাল। রাজত্বকাল ৭৭০-৮১০ খ্রীঃ। ধর্মপাল বাংলার পাল রাজ্যকে একটি সাম্রাজ্যে রূপান্তরিত করেছিল। তিনি কনৌজের রাজা ইন্দ্রায়ুধকে পরাজিত করে তার অনুগত চক্রায়ধকে কনৌজের সিংহাসনে বসান। চক্রায়ুধের অভিষেককালে ‘ভোজ’ ‘মৎস' ‘মদ্রা’ ...
Continue readingচিনে আফিম যুদ্ধের চরিত্র বিশ্লেষণ করো।
আফিং বা আফিম যুদ্ধের চরিত্র নিয়ে গবেষকদরে মধ্যে বিতর্কের অন্ত নেই। মূল বিতর্কটা হলো এই যুদ্ধে আফিং এর ভূমিকা কী ছিল, তা নিয়ে। আফিং কি এই যুদ্ধের আশু কারণ, না প্রধান কারণ ছিল। – এই নিয়ে বিভিন্ন ঐতিহাসিক নিজ ...
Continue readingচিনের প্রথম অহিফেন বা প্রথম আফিম যুদ্ধের কারণ ও ফলাফল আলোচনা করো।
প্রথম আফিম যুদ্ধের কারণ ও ফলাফল এই অবস্থায় আফিমের ব্যবসা বন্ধকরার জন্য মাঞ্জু সরকার ১৮৩৩ থেকে ১৮৩৯ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে বেশি কিছু কঠোর নিয়ম-কানুন প্রবর্তন করে। এতে কোন কাজ না হলে ১৮৩৯ খ্রিস্টাব্দে লিন্ জে সু ...
Continue readingচিনে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির বিকাশ সম্পর্কে যাহা জান লেখো।
চিনে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির বিকাশ প্রথম ও দ্বিতীয় অহিফেন যুদ্ধে চিনের শোচনীয় পরাজয় এবং বিশেষত ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে পিকিং-এর সর্বনাশা সন্ধির পর চিনের বুকে ঘোরতর দুর্দিন নেমে আসে। নানকিং ও টিয়েনসিনের চুক্তি দ্বারা প্রাপ্ত মোট ষোলটি বন্দরে ...
Continue readingআফিম যুদ্ধের ক্ষেত্রে আফিম কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল ? এক্ষেত্রে কমিশনার লিন এর ভূমিকা আলোচনা কর।
সপ্তম ও অষ্টম শতকে চিনে আফিমের প্রচলন করেছিলেন তুর্কি এবং আরব বণিকেরা। কিন্তু চিনারা ওষুধ হিসাবে আফিমের ব্যবহার করতেন, নেশার জিনিস হিসাবে আফিমের ব্যবহার তাদের কাছে সম্পূর্ণ আজানা ছিল। কিন্তু ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে চিনে আফিমের ব্যবহার মারাত্মক রকম বেড়ে ...
Continue reading