Register Now

Login

Lost Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Captcha Click on image to update the captcha .

Add question

জাতিপ্রথার ক্রটি জাতিপ্রথা হিন্দু সমাজকে অন্য সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করে উন্নতির পথ বন্ধ করে দেয়। বিভিন্ন রীতিনীতির অনুশাসনে বাঁধা পড়ে সমাজে কুসংস্কার, বর্ণবৈষম্য ও সামাজিক নিপীড়ন বৃদ্ধি পায়।Read Moreদ্বাদশ অঙ্গ কী?

Continue reading

আইহােল শিলালেখ বাতাপির চালুক্যবংশের সর্বশ্রেষ্ঠ রাজা দ্বিতীয় পুলকেশী (৬১০-৬৪২ খ্রীঃ)-র রাজত্বকালে সর্বাপেক্ষা উল্লেখযােগ্য ঐতিহাসিক উপাদান হইল আইহােল শিলালেখ। আইহােল প্রশস্তির রচয়িতা ছিলেন দ্বিতীয় পুলকেশীর সভাকবি রবিকীর্তি। তিনি স্তম্ভগাত্রে দ্বিতীয় পুলকেশীর রাজত্বকালের যাবতীয় তথ্য উৎকীর্ণ করিয়াছিলেন। এই শিলালেখ ...

Continue reading

প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান মাটি খুরে বা অন্যভাবে প্রাপ্ত প্রাচীন নিদর্শন যেমন, মুদ্রা, লিপি, শিলালেখ, তাম্রপট, মৃৎপাত্র, পাথরের মূর্তি, ব্যবহার্য জিনিসপত্র টেরাকাটা শিল্প, পােড়ামাটির মৃৎ শিল্প, কাঠ এবং হাতির দাঁতের তৈরী নিদর্শন, বিভিন্ন ধাতু নির্মিত দ্রবাদি, গৃহ বা সৌধ ...

Continue reading

হীনযান চতুর্থ বৌদ্ধ মহাসম্মেলনের পর বৌদ্ধরা দুটি সম্প্রদায়ে বিভক্ত হয়। একটি সম্প্রদায় বুদ্ধদেবের ‘অষ্টাঙ্গিক মার্গ’ ও ‘নির্বাণের উপর আস্থা জ্ঞাপন করে। নির্বান লাভ সম্ভব বলে মত প্রকাশ করেন। এইরূপ ভাবাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে যাঁরা বুদ্ধদেবের দেবত্বকে অস্বীকার করতেন ...

Continue reading

মহাযান কণিষ্কের উদ্যোগে কাশ্মীরে যে চতুর্থ বৌদ্ধ সম্মেলন আহ্বান করা হয়েছিল সেখানে বৌদ্ধরা দুটি সম্প্রদায়ে বিভক্ত হয়। এঁদের মধ্যে যারা বােধিসত্ত্ববাদে বিশ্বাসী ছিলেন এবং আত্মদীপ লাভে বুদ্ধদেবের পূজা ও উপাসনায় আস্থাশীল ছিলেন তাদের বলা হত মহাযান।

Continue reading

মধ্যপন্থা অথবা মঝঝিম অষ্টাঙ্গিক মার্গকে মধ্যপন্থা বলা হয়। কারণ বুদ্ধের অষ্টাঙ্গিক মার্গ অনুসরণের জন্য কঠোর তপস্যার যেমন প্রয়ােজননেই, তেমনি অত্যধিক ভােগবিলাসিতাও বর্জনীয় এই কথা বলেছিলেন। একেই মঝঝিম বলা হয়।Read Moreদ্বাদশ অঙ্গ ...

Continue reading

অনুলােম প্রতিলােম বিবাহ উচ্চবর্ণের পাত্র নিন্ম বর্ণের কন্যাকে বিবাহ করার রীতিকে অনুলােম বিবাহ বলা হয়। অন্যদিকে নিন্মবর্ণের পাত্র উচ্চ বর্ণের পাত্রীকে বিবাহ করলে প্রতি লােম বিবাহ বলা হত।Read Moreদ্বাদশ অঙ্গ কী?

Continue reading

নির্বাণ চারটি আর্যসত্য ও অষ্টাঙ্গিক মার্গের অনুশীলনের মধ্য দিয়ে জীবের তৃষ্ণা ও অবিদ্যা দূর হয় এবং শেষে ‘পরম পদ’ নির্বাণ লাভ হয়। সংস্কার থেকে চিত্তের মুক্তিই হল ‘নির্বাণ।Read Moreদ্বাদশ অঙ্গ কী?

Continue reading

জিন ইন্দ্রিয়কে মহাবীর জয় করেছিলেন বলে তিনি “জিন” নামে পরিচিত হন। তিনি তখন “নিগ্রহ” নামে ধর্মপ্রচার করেন। “জিন” থেকেই জৈনধর্মের নামকরণ হয়।Read Moreদ্বাদশ অঙ্গ কী? মহাভিনিষ্ক্রমণ কী? প্রতিবাদী ...

Continue reading

ত্রি-রত্ন কর্মফল ও জন্মান্তরে ফলে সুখ-দুঃখ, উত্থানপতন, আশা-নিরাশাচক্রাকারে মানুষের জীবনে আসে। এর ফলে মানুষ চিরমুক্তি পেতে পারে না। এই মুক্তির জন্য মহাবীর “সৎ-জ্ঞান, সৎ-আচরণ ও সৎ-বিশ্বাস” এর উপর নির্ভর করতে বলেছেন। এই তিনটি নীতিকে একত্রে ত্রি-রত্ন বলা ...

Continue reading