কৌটিল্য কৌটিল্য চাণক্য নামেও পরিচিত। তার কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক দুরদর্শিতার জন্য ভারত ইতিহাসে “ম্যাকিয়াভেলি” নামে পরিচিত। ইতিহাসে দুইটি কারণে তিনি স্মরণীয় ১) চন্দ্রগুপ্তের প্রধানমন্ত্রী রূপে এবং ২) অর্থশাস্ত্রের রচয়িতারূপে। বিষ্ণুগুপ্ত নামে পরিচিত এবং প্রথম জীবনে তক্ষশিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে ...
Continue reading‘রেশমপথ’ বলতে কি বােঝায়?
রেশমপথ মধ্য এশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যিক যােগাযােগ অর্থনীতিতে রূপান্তর ঘটিয়েছিল। চিনের রেশম রােমে রপ্তানির জন্য চিন ও রােমের মধ্যে চিন রােম রেশমপথ গড়ে ওঠে। এই পথই ‘রেশমপথ’ নামে পরিচিত।Read Moreগৌরতন্ত্র কি?
Continue readingশৈবধর্ম কি?
শৈবধর্ম ঋগবেদের রুদ্র পরবর্তী সময় শিব রূপে প্রতিষ্ঠিত হন এবং একটি সম্প্রদায়ে পরিণত হয়। খ্রীষ্টপূর্ব ৫ম শতকের শেষের দিকে এই ধর্মমতের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। শতপথ ব্রাহ্মণ অনুসারে পূর্ব ও উত্তর পশ্চিম ভারতে শৈবধর্মের প্রসার লাভ ঘটেছিল।
Continue readingভাগবত ধর্ম বলতে কি বােঝ?
ভাগবত ধর্ম ভাগবত বা বাসুদেবক সম্প্রদায় কৃষ্ণের উপাসক ছিলেন এই চরিত্রটি কাল্পনিক চরিত্র নয়। এক ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব যদু বা যাদব গােষ্ঠীর সাত শাখায় তার জন্ম। ছান্দোগ্য ঔপনিষদে তিনি একজন শিক্ষার্থী রূপে বর্ণিত আছেন দান, অহিংসা ও সত্যবাদিতা ...
Continue readingপুষ্যমিত্র কে ছিলেন?
পুষ্যমিত্র মৌর্যরাজা বৃহদ্রথের সেনাপতি। তিনি কাশ্যপ গােত্রীয় শুঙ্গ বংশীয় ছিলেন। পরবর্তী সময় বৃহদ্রথকে হত্যা করে রাজা হন। তিনি গ্রিকদের পরাজিত করেন এবং দক্ষিণে নর্মদা নদী পর্যন্ত রাজত্বের সীমানা বৃদ্ধি করেন। তিনি দুইবার অশ্বমেধ যজ্ঞ করেছিলেন। পাটলিপুত্র অযােধ্যা ...
Continue readingশকাব্দ সম্পর্কে পরিচয় দাও।
শকাব্দ কণিষ্কের সিংহাসন আরােহণের কাল নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতভেদ আছে। ডঃ ফার্গুসন, ব্যাপসন, টমসন, ডঃ দীনেশচন্দ্র সরকার, ডঃ বি,এন মুখার্জী, হেমচন্দ্র রায়চৌধুরী প্রমুখ মতে ৭৮ খ্রীঃ কণিষ্ক সিংহাসনে বসেন এবং শকাব্দ প্রবর্তন করেন।Read More
Continue readingকণিষ্ককে দ্বিতীয় অশােক বলা হয় কেন?
অশােকের ন্যায় তিনিও বৌদ্ধধর্মের প্রচারে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন। কাশ্যপ, মাতঙ্গ ও ধর্মরত্নকে তিনি চীন দেশে বৌদ্ধ ধর্ম প্রচারে পাঠিয়েছিলেন। তার সময়েই বৌদ্ধ ধর্ম তিব্বত চিন কোরিয়া ভারত ও মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন স্থানে প্রচারিত হয়েছিল এবং তিনিও বহু জনহিতকর কাজ ...
Continue readingফ্রান্সে জুলাই বিপ্লব এর (১৮৩০ খ্রি.) কারণ আলােচনা করাে।
১৮৩০ খ্রিস্টাব্দের জুলাই বিপ্লব ছিল ফ্রান্স তথা ইউরােপের ইতিহাসে এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ভিয়েনা সম্মেলনের পরবর্তী সময়কালে যে প্রতিক্রিয়াশীল নীতি গৃহীত হয়েছিল এবং গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদ দমনের জন্য যে প্রচেষ্টা নেওয়া হয়েছিল তার বিরুদ্ধে ফ্রান্সে এক সফল প্রতিবাদ ছিল জুলাই ...
Continue readingভিয়েনা কংগ্রেসে শক্তিসাম্য নীতি বলতে কী বােঝানাে হয়েছিল?
ভিয়েনা কংগ্রেসে শক্তিসাম্য নীতি ইউরােপকে পুনর্গঠিত করতে চেয়ে ভিয়েনার নেতৃবর্গ যে তিনটি মৌলিক নীতি গ্রহণ করেন তার মধ্যে অন্যতম ছিল শক্তিসাম্য নীতি। শক্তিসাম্যের অর্থ হল বৃহৎ শক্তিধর রাষ্ট্রগুলির মধ্যে শক্তির সমতা বজায় রাখা। ভিয়েনা সম্মেলনে উপস্থিত নেতৃবর্গ ...
Continue readingভিয়েনা সম্মেলনের ক্ষতিপূরণ নীতি সম্পর্কে যা জান লেখাে।
ভিয়েনা সম্মেলনের ক্ষতিপূরণ নীতি ভিয়েনা সম্মেলনে ইউরােপীয় নেতৃবর্গ ইউরােপকে পুনর্গঠনের লক্ষ্যে যে তিনটি মূলনীতি গ্রহণ করেছিলেন তার মধ্যে অন্যতম ছিল ক্ষতিপূরণ নীতি। মূলকথা নেপােলিয়নের সঙ্গে যুদ্ধে ইউরােপের যেসব দেশের (ইংল্যান্ড, রাশিয়া, অস্ট্রিয়া, প্রশিয়া, সুইজেড) ...
Continue reading