Register Now

Login

Lost Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Captcha Click on image to update the captcha .

Add question

ব্রহ্মবাদিনী ও সদ্যোবাদ প্রাচীন ভারতে বিশেষত পরবর্তী বৈদিক যুগের পর দুই শ্রেণির শিক্ষিত মহিলাদের কথা জানা যায়। যে মহিলারা সারাজীবন বেদ অধ্যয়ন করতেন, “তাদের ব্রহ্মবাদিনী বলা হত। অন্যদিকে যে মহিলারা বিবাহের আগে পর্যন্ত বেদ অধ্যয়ন করতেন ...

Continue reading

গৌরতন্ত্র রাজা শশাঙ্কের শাসনকালে গৌড়ে যে ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল তাকে গৌড়তন্ত্র বলা হয়। অর্থাৎ রাজা শশাঙ্ক বাংলার আমলাদের নিয়ে একটি নির্দিষ্ট শাসনপ্রণালী গড়ে তুলেছিলেন।Read Moreমাৎসন্যায় কি? ত্রিশক্তি সংগ্রাম ...

Continue reading

মাৎসন্যায় মাৎস্যন্যায় বলতে দেশে অরাজকতা বা স্থায়ী রাজার অভাবকে বােঝানাে হয়। যেমন পুকুরের বড় মাছ ছােট মাছকে খেয়ে ফেলে তেমনি দেশে অরাজকতার সময় শক্তিশালী ব্যক্তি দুর্বল লােকের উপর অত্যাচার করে। বাংলায় সপ্তম শতকের মধ্যভাগ থেকে অষ্টম শতকের ...

Continue reading

ত্রিশক্তি সংগ্রাম যে কণৌজ নিয়ন্ত্রণ করবে সেই গাঙ্গেয় উপত্যকা দখল রাখতে পারবে এই ধারণার সৃষ্টি হয়েছিল হর্ষবর্ধনের মৃত্যুর প্রবর্তী কালে এই নিয়ে অষ্টম শতাব্দী থেকে পাল গুর্জর প্রতিহার এবং রাষ্ট্রকূট বংশের মধ্যে দীর্ঘকাল লড়াই চলেছিল। একেই ত্রি-শক্তি ...

Continue reading

নগরম নগরম একপ্রকার চোল শাসন ব্যবস্থার আঞ্চলিক সংস্থা। নাড়ুর সকল ব্যবসায়ীরা এর সদস্য হত। অর্থাৎ ব্যবসায়ীরা স্থানীয়ভাবে যে বাজার কেন্দ্র গড়ে তুলতেন তাকেই নগরম বলে মনে করা হয়। নরম থেকে ত্রয়ােদশ শতক পর্যন্ত এরূপ অসংখ্য নগরম গড়ে ...

Continue reading

অগ্রহার প্রথা খ্রীঃ চতুর্থ শতকের প্রথম দিকে ব্রাহ্মণদের বাবমুক্ত গ্রামদানের রীতি গড়ে উঠেছিল। এই প্রথাকেই অগ্রহার প্রথা নামে পরিচিত করা হয়। পরবর্তী কালে ভারতীয় ভূমি অর্থনীতির উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল এবং সামন্ততন্ত্রের উত্থানের পথকে সুগম করেছিল।

Continue reading

স্কন্দগুপ্ত প্রথম কুমারগুপ্তের পুত্র স্কন্দগুপ্ত। তিনি ছিলেন গুপ্ত বংশের শেষ শক্তিশালী রাজা। ভিতরী স্তম্ভলিপি থেকে জানা যায় স্কন্দগুপ্ত মুনদের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হন এবং কথা সরিৎসাগর গ্রন্থ থেকে জানা যায় তিনি হুনদেব পরাজিত করেন। এছাড়াও তিনি ভাগবত ...

Continue reading

বেঙ্গি শিল্পকলা খ্রিষ্টীয় দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ শতকে কৃষ্ণা গােদাবরী নদীর ব-দ্বীপ অঞ্চলে যে শিল্পরীতি গড়ে উঠেছিল তাকে ‘বেন্সি বা অমাবতী’ শিল্পকলা নামে পরিচিত করা হয়। এই শিল্পরীতির উপাদান ছিল শ্বেতপাথর এবং সাতবাহন রাজাদের পৃষ্ঠপােষকতায় এই রীতির উন্নতি ...

Continue reading

মধুরা শিল্প শক-কুষাণ যুগে মথুরা নগরকে কেন্দ্র করে ভারতীয় শিল্পরীতি যে নতুন ধারায় সূচনা হয়েছিল তা মথুরা শিল্প নামে পরিচিত। বেলে পাথর কেন্দ্রীক মথুরা শিল্পগুলি গড়ে উঠেছিল এই শিল্পকলার গঠন স্থূলতা ও যৌণতার প্রকাশ বর্তমান। এছাড়াও বুদ্ধের ...

Continue reading

গান্ধার শিল্প গান্ধার অঞ্চলে ভারত-গ্রিক-রােমান শিল্পরীতির প্রকরণ খ্রীষ্টপূর্ব ৫০ অব্দ থেকে প্রায় ৪০০ খ্রীঃ পর্যন্ত সময়কালে ভাস্কর্য রীতির যে বিকাশ ঘটেছিল তাকে গান্ধার শিল্প বলা হয়। এই শিল্প বুদ্ধকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল এবং এই শিল্পে মূর্তির ...

Continue reading