রাজ্যপালের ক্ষমতা ও কার্যাবলি রাজ্যের শাসন বিভাগের প্রধান হলেন রাজ্যপাল সেই হিসেবে রাজ্যপাল কতকগুলি ক্ষমতা ভোগ করেন। যেমন- (১) শাসন সংক্রান্ত ক্ষমতা রাজ্যপাল রাজ্যের সবরকম প্রশাসনিক কাজ সম্পাদন করেন। যেমন—মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যমন্ত্রীসভার সদস্যদের নিয়োগ, মন্ত্রীদের দপ্তর ...
Continue readingভারতের রাষ্ট্রপতির জরুরি সংক্রান্ত ক্ষমতা বিশ্লেষণ করো।
ভারতের রাষ্ট্রপতির জরুরি সংক্রান্ত ক্ষতা রাষ্ট্রপতি হলেন ভারতের নিয়মতান্ত্রিক প্রধান। তাই রাষ্ট্রপতির হাতে ভারতের সংবিধান কতকগুলি ক্ষমতা দান করেছে। তার মধ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করার ক্ষমতা বিশেষ উল্লেখযোগ্য। বিশেষ বিশেষ পরিস্থিতির উদ্ভব হলে রাষ্ট্রপতি জরুরি ...
Continue readingভারতের সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা ও কাজ বর্ণনা করো।
ভারতের সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা ও কাজ ভারতের বিচার ব্যবস্থার সর্ব্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী সুপ্রিমকোর্ট। সুপ্রিমকোর্টের চার প্রকারের ক্ষমতা আছে। (১) বিচার ক্ষমতা কেন্দ্র-রাজ্য এবং রাজ্যের সঙ্গে রাজ্যের কোনো বিরোধ দেখা দিলে সুপ্রিম কোর্ট সেই বিরোধের মীমাংসা ...
Continue readingরাজ্যের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী কে? তার মনোনীত হওয়ার যোগ্যতা কী? তিনি কাদেরকে নিয়োগ করতে পারেন।
রাজ্যের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী হলেন রাজ্যপাল। ভারতের ৩৫ বছরের বেশি বয়স্ক যে-কোনো ব্যক্তি রাজ্যপাল হতে পারেন। রাজ্যপাল, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যমন্ত্রী পরিষদের সদস্য, রাজ্যের এ্যাডভোকেট জেনারেল, রাজ্য পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সদস্যদের নিয়োগ করতে পারেন। এছাড়াও রাজ্যের হাইকোর্টের বিচারপতিদের নিয়োগের ...
Continue readingভারতের রাষ্ট্রপতি কীভাবে নির্বাচিত হন এবং তাঁকে কীভাবে অপসারিত করা যায়?
ভারতে নিয়মতান্ত্রিক প্রধান হলেন রাষ্ট্রপতি। তিনি প্রত্যক্ষভাবে ভারতীয় জনগণের দ্বারা নির্বাচিত হন না। সংসদের উভয় সভা এবং বিভিন্ন রাজের বিধানসভার নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত এই বিশেষ নির্বাচক মণ্ডলীর দ্বারা এবং পরোক্ষভাবে জনগণের দ্বারা নির্বাচিত হন।যদিও রাষ্ট্রপতির মেয়াদকাল পাঁচ বছর তথাপি ...
Continue readingভারতের জাতীয় পতাকার বৈশিষ্ট্য কী?
ভারতের জাতীয় পতাকার বৈশিষ্ট্য প্রতিটি স্বাধীন দেশ তার নীতি, আদর্শ ও উদ্দেশ্যকে প্রতিপালিত করার জন্য জাতীয় পতাকা গ্রহণ করেছে। ভারতবর্ষেরও তেমনি একটি ত্রিবর্ণ রঞ্জিত জাতীয় পতাকা আছে। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামীরা ভারতের কৃষ্টি ও ঐতিহ্যকে তুলে ধরার জন্য ...
Continue readingভারতকে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র বলার কারণ কী?
ভারতকে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র বলার কারণ ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনায় ভারতকে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। যে সমাজব্যবস্থায় প্রত্যেক ব্যক্তির স্বাধীনভাবে চলাফেরা ও মত প্রকাশের অধিকার থাকে এবং প্রাপ্ত বয়স্কদের ভোটাধিকারের মাধ্যমে সরকার গঠিত করার ...
Continue readingভারতীয় সংবিধানে ‘ ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শ ‘ বলতে কী বোঝ?
ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শ ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘ধর্ম নিরপেক্ষতা' কথাটি ১৯৭৬ সালে ৪২তম সংবিধান সংশোধনে গৃহীত হয়। ভারতীয় সংস্কৃতি বিভিন্ন জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও সম্প্রদায়ের সংমিশ্রণে গঠিত। বৈচিত্র্যের মধ্যে একতার মিলনতীর্থের ঐতিহ্যকে তুলে ধরতে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শ গৃহীত হয়। জাতি, ...
Continue reading১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ জানুয়ারির গুরুত্ব কী?
১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ জানুয়ারির গুরুত্ব ভারতবর্ষ স্বাধীন হয় ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১৫ আগস্ট। কিন্তু ভারতের সংবিধান কার্যকারী হয় ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ জানুয়ারি। এই দিনটি ভারতে প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। কারণ ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে লাহোর কংগ্রেসের সভাপতি পণ্ডিত ...
Continue readingভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্য লেখো।
ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্য সংবিধানের প্রস্তাবনা হল সংবিধানের দর্পণ। যার মধ্যে ভারতীয় সংবিধানের উদ্দেশ্য, আদর্শ ও বৈশিষ্ট্য ধরা পড়ে। ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে— “আমরা ভারতের জনগণ ভারতকে সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে ...
Continue reading