শৈবাল সাগর আটলান্টিক মহাসাগরের দক্ষিণ-পশ্চিমে (i) উপসাগরীয় স্রোত, (ii) উত্তর নিরক্ষীয় স্রোত এবং (iii) ক্যানারি স্রোত পর্যায়ক্রমে আবর্তিত হয়ে কয়েক হাজার বর্গ কিলোমিটার বিস্তৃত একটি বিশাল আয়তাকার অঞ্চল জুড়ে একটি ঘূর্ণস্রোত বা জলাবর্তের সৃষ্টি করেছে। এই বিশাল ...
Continue readingটীকা লেখো : বান/বানডাকা।
ভরা জোয়ারের সময় সমুদ্রের জল নদীর মোহানা দিয়ে নদী প্রবাহের বিপরীত দিকে প্রবল ঢেউ ও জলোচ্ছ্বাসসহ নদীখাতে প্রবেশ করে। ঢেউ ও জলোচ্ছ্বাসসহ নদীর এই বিপরীত প্রবাহকে বান বলে। সমুদ্রের মধ্যভাগে সাধারণত জোয়ারের সময় সমুদ্রতল 1 মিটার-এর মতো উঁচু হয়। তবে ...
Continue readingপূর্ণিমা অপেক্ষা অমাবস্যার জোয়ার প্রবল হয় কেন?
অমাবস্যা তিথিতে সূর্য ও চন্দ্র পৃথিবীর একই দিকে একই সরলরেখায় অবস্থান করে বলে পৃথিবীর একই স্থানে একই সঙ্গে চন্দ্র ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণ কার্যকরী হয়। চন্দ্র ও সূর্যের এই মিলিত আকর্ষণে একই সঙ্গে মুখ্য চান্দ্র জোয়ার এবং মুখ্য সৌর জোয়ার ...
Continue readingলন্ডন অপেক্ষা নিউইয়র্ক নিম্ন অক্ষাংশে অবস্থিত হওয়া সত্ত্বেও নিউইয়র্কে শীত বেশি—ব্যাখ্যা করো।
লন্ডন প্রায় 51° উত্তর অক্ষাংশে এবং নিউইয়র্ক 40° উত্তর অক্ষাংশে অবস্থিত। তাই লন্ডন অপেক্ষা নিউইয়র্কের উন্নতা বেশি হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু নিউইয়র্কের পাশ দিয়ে শীতল ল্যাব্রাডর স্রোত প্রবাহিত হওয়ায় এর প্রভাবে নিউইয়র্কের উন্নতা স্বাভাবিক উয়তার থেকে অনেক কমে যায়। আবার উষু ...
Continue readingনিউফাউন্ডল্যান্ড ও জাপানের কাছে বছরের প্রায় সবসময় কুয়াশাচ্ছন্ন থাকে কেন?
উয় ও শীতল সমুদ্রস্রোতের মিলনস্থলে দুই বিপরীত মুখী ও বিপরীতধর্মী সমুদ্রস্রোতের উষ্ণতার পার্থক্যের ফলে এই অঞ্চলে প্রায়ই ঘন কুয়াশা ও সামুদ্রিক ঝড়ের সৃষ্টি হয়। নিউফাউন্ডল্যান্ডের পাশ দিয়ে উম্ন উপসাগরীয় স্রোত ও বিপরীতমুখী শীতল ল্যাব্রাডর স্রোত প্রবাহিত হওয়ার জন্য নিউফাউন্ডল্যান্ডের উপকূলে ...
Continue readingমগ্নচড়াগুলি মৎস্য চাষের অনুকূল কেন?
মগ্নচড়াগুলি মৎস্য চাষের অনুকূল কারণমগ্নচড়া অঞলগুলি অগভীর (প্রায় 200 মিটার) হওয়ায় এবং নাতিশীতোয়ুমণ্ডলে (বিস্তার প্রায় 37000 বর্গ কিলোমিটার) অবস্থিত হওয়ায় এখানে মাছের বসবাসের উপযোগী অনুকূল তাপমাত্রা পরিলক্ষিত হয়। মগ্নচড়া অঞ্চলগুলির উষু ও শীতল স্রোতের সংযোগস্থলে ...
Continue readingসি জি গি কী?
সি জি গি পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্য যখন একটি সরলরেখায় অবস্থান করে তখন সেই অবস্থানকে সি জি গি বলে। এই অবস্থান দু'ধরনের—চাঁদ ও সূর্য পৃথিবীর একই দিকে থাকলে তাকে সংযোগ অবস্থান বলে। এইদিন অমাবস্যা হয়। চাঁদ ...
Continue readingঅষ্টমী তিথিতে জোয়ারের প্রাবল্য কম হয় কেন?
কৃষ্ণপক্ষ ও শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে চাঁদ ও সূর্য পৃথিবীর সঙ্গে সরলরেখায় অবস্থান না করে পরস্পর সমকোণে অবস্থান করে। এই সময় চাঁদের নিকটবর্তী অঞ্চলে চান্দ্র জোয়ার ও বিপরীত দিকে সূর্যের নিকটবর্তী অঞ্চলে সৌর জোয়ার হলেও চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ পরস্পরের বিরোধী ...
Continue readingমগ্নচড়া কীভাবে সৃষ্টি হয়?
মগ্নচড়া শীতল সমুদ্রস্রোতবাহিত হিমশৈলগুলি উয় সমুদ্রস্রোতের সংস্পর্শে এসে গলে যায় এবং হিমশৈলবাহিত পুঁড়ি, কাঁকর, বালি, কাদা প্রভৃতি সমুদ্রতলে দীর্ঘদিন ধরে সঞ্জিত হয়ে মগ্নচড়ার সৃষ্টি করে। যেমন—নিউফাউন্ডল্যান্ডের দূরে সমুদ্রবক্ষে গ্র্যান্ড ব্যাংক, জর্জেস ব্যাংক, মিডল ব্যাংক প্রভৃতি হল মগ্নচড়ার ...
Continue readingঅ্যাপোগি ও পেরিগি কী?
অ্যাপোগি ও পেরিগি পৃথিবীর মতো চাঁদেরও কক্ষপথে অপসূর ও অনুসূর অবস্থান দেখা যায়। চাঁদের কেন্দ্র যখন পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরে থাকে (4,07,000 কিমি) অর্থাৎ অনুসূর বা পেরিগি অবস্থানে জোয়ার অত্যন্ত প্রবল হয়। 15 দিন অন্তর একবার ...
Continue reading