সমাক্ষরেখা নিরক্ষরেখার উভয়দিকে নিরক্ষরেখার সমান্তরালভাবে পৃথিবীর পূর্বদিক থেকে পশ্চিমদিকে ১° পরপর যে ৯০টি পরস্পর সমান্তরাল রেখাবৃত্ত কল্পনা করা হয়েছে তাদের প্রত্যেকটিকে অক্ষরেখা বলে। সমাক্ষরেখার বা অক্ষরেখার গুণাবলি বা বৈশিষ্ট্য (১) প্রত্যেকটি অক্ষরেখা নিরক্ষরেখার সমান্তরালে অবস্থিত, এইজন্য একই ...
Continue readingপৃথিবীর উপর কোনো একটি স্থানের অবস্থান কীভাবে নির্ণয় করা যায় ?
গোলাকার ও বিশাল পৃথিবীর কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় করা বেশ কঠিন। ভূ-পৃষ্ঠের ওপর কোনো স্থানের সঠিক অবস্থান নির্ণয় করার জন্য গাণিতিক পদ্ধতির সাহায্য নেওয়া হয়।ভূ-পৃষ্ঠের ওপর নিরক্ষরেখার সঙ্গে সমান্তরালভাবে অবস্থিত পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত কাল্পনিক বৃত্তাকার রেখাগুলোই হল অক্ষরেখা। আবার নিরক্ষরেখার ওপর ...
Continue readingটীকা লেখো : হোমোস্ফিয়ার।
হোমোস্ফিয়ার ভূ-পৃষ্ঠ থেকে উঁচুতে ৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত অংশে বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন উপাদানের রাসায়নিক গঠন, বিশেষত বিভিন্ন গ্যাসের অনুপাত প্রায় একই রকম থাকায় বায়ুমণ্ডলের এই স্তরকে হোমোস্ফিয়ার বলা হয়। হোমোস্ফিয়ার প্রধানত -(১) বিভিন্ন গ্যাসের মিশ্রণ [নাইট্রোজেন (৭৮.১%), অক্সিজেন ...
Continue readingটীকা লেখো : আয়নোস্ফিয়ার।
আয়নোস্ফিয়ার ভূ-পৃষ্ঠের ঊর্ধ্বে ৮০-৬৪০ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত হালকা বায়ুস্তরকে আয়নোস্ফিয়ার বলে। প্রখর সূর্য কিরণের জন্য হালকা বায়ু দিয়ে গঠিত এই স্তরে বায়ুমণ্ডলের মোট ভরের মাত্র ০.৫% আছে। এই স্তরের বায়ু আয়নিত অবস্থায় রয়েছে। এই স্তরে তড়িৎযুক্ত কণা ...
Continue readingটীকা লেখো : ট্রপোপজ।
ট্রপোপজ ট্রোপোস্ফিয়ার এবং স্ট্রাটোস্ফিয়ার—এই দুই বায়ুস্তরের সীমা নির্দেশক সংযোগস্থলকে ট্রপোপজ বলে। এখানে নিরক্ষরেখার উপর বায়ুর তাপমাত্রা –৮০° সেলসিয়াস এবং মেরুদ্বয়ের ওপর বায়ুর তাপমাত্রা –৪৫° সেলসিয়াস হয়ে থাকে, কারণ মেরুদ্বয়ের ওপর যেখানে ট্রোপোপজের উচ্চতা মাত্র ৮ কিলোমিটার, সেখানে ...
Continue readingটীকা লেখো : স্ট্রাটোস্ফিয়ার।
স্ট্রাটোস্ফিয়ার ট্রপোস্ফিয়ার-এর ঊর্ধ্বে ১৮-৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত বায়ুস্তরকে স্ট্রাটোস্ফিয়ার বলে। মেরুপ্রদেশে এই স্তরের গভীরতা ৭২ কিলোমিটার এবং নিরক্ষরেখায় ৬২ কিলোমিটার। এখানে ট্রোপোস্ফিয়ারের মতো উচ্চতা অনুযায়ী চাপের বিশেষ তারতম্য ঘটে না। ফলে, এখানে কোনো বায়ুপ্রবাহ, মেঘ বা বিদ্যুৎ ...
Continue readingটীকা লেখো : ট্রোপোস্ফিয়ার।
ট্রোপোস্ফিয়ার ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ১৮ কিলোমিটার পর্যন্ত ঊর্ধ্বের বায়ুস্তরকে ট্রোপোস্ফিয়ার বলে। বায়ুমণ্ডলের এই স্তরে প্রতি ১৬৫ মিটার উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য ১° সেলসিয়াস করে তাপ কমে যায়, একে উত্তাপ কমে যাওয়ার গড় বলে। ভূ-পৃষ্ঠের ওপরে ১০-১৩ কিলোমিটার উচ্চতায় বায়ুর ...
Continue readingটীকা লেখো : বায়ুমণ্ডলের উপাদান।
বায়ুমণ্ডলের উপাদান বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন উপাদানগুলিকে প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়, যথা : (১) গ্যাসীয় উপাদান (২) জলীয় বাষ্প ও (৩) জৈব ও অজৈব কণিকা। গ্যাসীয় উপাদানের মধ্যে বায়ুমণ্ডলে নাইট্রোজেনের পরিমাণ সর্বাধিক (৭৮.১%) এবং তার পরেই অক্সিজেনের ...
Continue readingটীকা লেখো : বায়ুমন্ডল।
বায়ুমন্ডল ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ঊর্ধ্বে যে আবরণ পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে, তাকে বায়ুমণ্ডল বলে। বায়ুমণ্ডলকে চোখে দেখা যায় না, তবু আমরা এর অস্তিত্ব অনুভব করতে পারি। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির জন্য বায়ুমণ্ডল পৃথিবীর আবর্তনের সঙ্গে আবর্তিত হতে থাকে।নাইট্রোজেন ...
Continue readingবায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন উপাদান ও স্তরবিন্যাস এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।
বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন উপাদান ও স্তরবিন্যাস বায়ুমণ্ডলের উপাদান বায়ুমণ্ডল প্রধানত (১) বিভিন্ন গ্যাসের মিশ্রণ, (২) জলীয় বাষ্প এবং (৩) জৈব ও অজৈব কণিকা নিয়ে গঠিত। [১] বিভিন্ন গ্যাসের মিশ্রণ বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন গ্যাসের মধ্যে নাইট্রোজেনের পরিমাণ সর্বাধিক (৭৮.১%) ...
Continue reading