ফারাক্ক গঙ্গানদীর উপর ব্যারাজ নির্মাণ করে, কাটা খাল মারফৎ ভাগীরথী-হুগলি নদীপথে অতিরিক্ত ৪০,০০০ কিউসেক জল সরবরাহ করে, হুগলি নদীপথকে পলিমুক্ত করার ব্যবস্থা ভারত সরকার করেছেন। কিন্তু এতেও পলির মাত্রা বহুল পরিমাণে না কমায়, বড় বড়ো জাহাজের হুগলি নদীপথে কলিকাতা প্রবেশের অসুবিধা দূর করবার জন্য হুগলি ও হলদি নদীর সংযোগস্থলে হলদিয়া নামে একটি সহযোগী বা পরিপূরক বন্দর স্থাপন করা হয়েছে। এই উপ-বন্দর এলাকায় তৈল শোধনাগার, রাসায়নিক ও সার কারখানা স্থাপিত হয়েছে। বর্তমানে সাধারণত বড়ো বড়ো জাহাজগুলো মাল খালাসের জন্য হলদিয়া বন্দরে আসে এবং অপেক্ষাকৃত ছোটো জাহাজগুলো কলকাতা অভিমুখে যাত্রা করে।
Share
Leave a reply
You must login or register to add a new comment .