এরাটস্থনিসের হিসেব অনুসারে পৃথিবীর পরিধি ছিল 46,250 কিলোমিটার।
এখন, গোলাকার পৃথিবীর পরিধি = 2\Pi R \left ( \Pi = \frac{22}{7}, R = ব্যাসার্ধ\right ) = 46250 কিমি।
অথবা, 2\times \frac{22}{7}\times R = 46250 কিমি
অথবা, \frac{44 \times R}{7} = 46250
\therefore \frac{46,350 \times 7}{44} = 7,358 কিমি (প্রায়)।
অতএব এরাটস্থনিসের হিসেব অনুসারে পৃথিবীর ব্যাসার্ধ হল 7,350 কি.মি. (প্রায়)। বর্তমান হিসেব অনুসারে পৃথিবীর সঠিক পরিধি 40,077 কি.মি. এবং এই হিসেবে পৃথিবীর সঠিক ব্যাসার্ধ হল 6,400 কিমি। অনুন্নত যন্ত্রের সাহায্যে পৃথিবীর পরিধি নির্ণয় করতে গিয়ে এরাটস্থেনিস হয়তো কিছুটা ভুল করেছিলেন, কিন্তু মনে রাখা দরকার যে, তাঁর আবিষ্কৃত পদ্ধতি ভবিষ্যতে পৃথিবীর পরিধি সঠিকভাবে নির্ণয় করতে যথেষ্ট সাহায্য করেছে।
Frequently Asked Questions
এরাটস্থনিস পৃথিবীর ব্যাসার্ধ কত নির্ণয় করেছিলেন?
এরাটনিস পৃথিবীর ব্যাসার্ধ নির্ণয় করেছিলেন ৭,৩৫৮ কি.মি. (প্রায়)।
পৃথিবীর নিরক্ষীয় ও মেরুদেশীয় ব্যাসের মধ্যে পার্থক্য কত?
পৃথিবীর নিরক্ষীয় ও মেরুদেশীয় ব্যাসের মধ্যে পার্থক্য হল ৪৩ কিলোমিটার।
Leave a reply
You must login or register to add a new comment .