পরবর্তী চালক্য বংশ, কল্যাণের চালুক্য নামে খ্যাত। কল্যাণে চালকদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ নৃপতি ছিলেন ষষ্ঠ বিক্রমাদিত্য (১০৭৮ – ১১২৬ খ্রীঃ)। তিনি প্রচলিত শকাব্দ গণনার পরিবর্তে বিক্রম সম্বৎ প্রচলন করিয়াছিলেন। ষষ্ঠ বিক্রমাদিত্যের রাজত্বকালকে দুটি সুস্পষ্ট পর্যায়ে ভাগ করা যায়। প্রথম ভাগে তিনি সর্বদা যুদ্ধবিগ্রহে ব্যস্ত থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে সম্পূর্ণরূপে আভ্যন্তরীণ পুনর্গঠনের কাজে লিপ্ত ছিলেন। তাঁহার উৎসাহের চালুক্যদের রাজসভায় জ্ঞানীগুণী মানুষের সমাবেশ ঘটিয়েছিল। ‘বিক্রমাংকদেব’ রচিত রচয়িতা বিলহন, ‘মিত্রাক্ষরা’ প্রণেতা বিজ্ঞানেশ্বর প্রমুখ তাঁহার রাজ্যসভা অলংকৃত করিয়াছিলেন।
Answer ( 1 )
পরবর্তী চালক্য বংশ, কল্যাণের চালুক্য নামে খ্যাত। কল্যাণে চালকদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ নৃপতি ছিলেন ষষ্ঠ বিক্রমাদিত্য (১০৭৮ – ১১২৬ খ্রীঃ)। তিনি প্রচলিত শকাব্দ গণনার পরিবর্তে বিক্রম সম্বৎ প্রচলন করিয়াছিলেন। ষষ্ঠ বিক্রমাদিত্যের রাজত্বকালকে দুটি সুস্পষ্ট পর্যায়ে ভাগ করা যায়। প্রথম ভাগে তিনি সর্বদা যুদ্ধবিগ্রহে ব্যস্ত থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে সম্পূর্ণরূপে আভ্যন্তরীণ পুনর্গঠনের কাজে লিপ্ত ছিলেন। তাঁহার উৎসাহের চালুক্যদের রাজসভায় জ্ঞানীগুণী মানুষের সমাবেশ ঘটিয়েছিল। ‘বিক্রমাংকদেব’ রচিত রচয়িতা বিলহন, ‘মিত্রাক্ষরা’ প্রণেতা বিজ্ঞানেশ্বর প্রমুখ তাঁহার রাজ্যসভা অলংকৃত করিয়াছিলেন।