বির্তকের বাইরে আমরা বলতে পারি, প্রাচীন ভারতের অর্থনীতি, রাজনীতি ও সমাজবিষয়ক একটি প্রামাণ্যগ্রন্থ হল অর্থশাস্ত্র, এর অর্থ হলো অর্থপূর্ণ শাস্ত্র। চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের শাসন ও তৎকালীন সমাজের নারীদের বিধবা বিবাহ, পুনবিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ পতিতাদের জীবন ইত্যাদির আলোচনা আছে। কেন্দ্রীয় শাসনের রাজার সর্বময় কৃতিত্ব, মন্ত্রী ও মন্ত্রী পরিষদের পরামর্শ, বিচার ও বিচারের বিধান ইত্যাদির স্বচ্ছ ধারণা আছে। চন্দ্রগুপ্তের সিংহাসনারোহণ, নন্দরাজদের উচ্ছেদ ও রাজ্য বিস্তার এমনকি তার সমগ্র কৃতিত্বের মূল কৌটিল্যের প্রভাব সবচেয়ে বেশি। এই কৌটিল্যই চন্দ্রগুপ্তকে রাজ্য পরিচালনার সমস্ত শিক্ষায় গিয়েছিলেন।
কৌটিল্যের এর মতে, রাজাকে প্রজাদরদী ও কূটনৈতিক আশ্রয় নিতে হবে। তার বিখ্যাত উদ্ধৃতি হল : ‘প্রজা সুখে সুখং, রাজানঃ প্রজানাম চ-হিতে হিতানী’ অর্থাৎ প্রজার সুখই রাজার সুখ।
Answer ( 1 )
বির্তকের বাইরে আমরা বলতে পারি, প্রাচীন ভারতের অর্থনীতি, রাজনীতি ও সমাজবিষয়ক একটি প্রামাণ্যগ্রন্থ হল অর্থশাস্ত্র, এর অর্থ হলো অর্থপূর্ণ শাস্ত্র। চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের শাসন ও তৎকালীন সমাজের নারীদের বিধবা বিবাহ, পুনবিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ পতিতাদের জীবন ইত্যাদির আলোচনা আছে। কেন্দ্রীয় শাসনের রাজার সর্বময় কৃতিত্ব, মন্ত্রী ও মন্ত্রী পরিষদের পরামর্শ, বিচার ও বিচারের বিধান ইত্যাদির স্বচ্ছ ধারণা আছে। চন্দ্রগুপ্তের সিংহাসনারোহণ, নন্দরাজদের উচ্ছেদ ও রাজ্য বিস্তার এমনকি তার সমগ্র কৃতিত্বের মূল কৌটিল্যের প্রভাব সবচেয়ে বেশি। এই কৌটিল্যই চন্দ্রগুপ্তকে রাজ্য পরিচালনার সমস্ত শিক্ষায় গিয়েছিলেন।
কৌটিল্যের এর মতে, রাজাকে প্রজাদরদী ও কূটনৈতিক আশ্রয় নিতে হবে। তার বিখ্যাত উদ্ধৃতি হল : ‘প্রজা সুখে সুখং, রাজানঃ প্রজানাম চ-হিতে হিতানী’ অর্থাৎ প্রজার সুখই রাজার সুখ।