Register Now

Login

Lost Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Captcha Click on image to update the captcha .

Add question

নিরক্ষরেখা থেকে একটি দ্রাঘিমারেখা বরাবর মেরুপ্রদেশ পর্যন্ত গেলে জলবায়ুর পরিবর্তন প্রত্যক্ষ করা যায় কেন?

সূর্যের আপাত গতি কর্কটক্রান্তি ও মকরক্রান্তি রেখার মধ্যেই সারা বছর সীমাবদ্ধ থাকে। ফলে কর্কটক্রান্তি ও মকরক্রান্তি, এই দুই অক্ষরেখার মধ্যবর্তী প্রায় ৫,২০০ কিলোমিটার বিস্তৃত অঞ্চলে দিনের দৈর্ঘ্যের বিশেষ কোনও পার্থক্য হয় না এবং এই অঞ্চলের প্রত্যেক স্থানে সূর্যরশ্মি বছরে অন্তত দুদিন মধ্যাহ্নে লম্বভাবে পড়ে। এইজন্য কর্কটক্রান্তি ও মকরক্রান্তি রেখার মধ্যবর্তী অঞ্চল পৃথিবীর অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় সারা বছর ধরেই উষ্ণতর থাকে, তাই এই অঞ্চলকে উষ্ণ মণ্ডল বলে।

আবার, কর্কটক্রান্তি রেখার উত্তর এবং মকরক্রান্তি রেখার দক্ষিণ দিক থেকে মেরু প্রদেশের দিকে যতই যাওয়া যায়। সূর্যরশ্মি ততই তির্যকভাবে পড়ে বলে কর্কটক্রান্তি ও মকরক্রান্তি রেখা থেকে সুমেরু বা কুমেরু দিকে তাপমাত্রা ক্রমশ কমতে থাকে।

উষ্ণতা হল আবহাওয়া ও জলবায়ুর অন্যতম প্রধান উপাদান। জলবায়ুর অন্য সব উপাদান উষ্ণতার ওপরই অনেকাংশে নির্ভর করে। অক্ষাংশের পরিবর্তন হলে তাই জলবায়ুরও পরিবর্তন হয়। নিরক্ষরেখা থেকে কোন একটি দ্রাঘিমারেখা বরাবর মেরু অঞ্চল পর্যন্ত গেলে অক্ষাংশের পরিবর্তন হয়, সেই কারণে জলবায়ুরও পরিবর্তন প্রত্যক্ষ করা যায়।

Leave a reply