স্থানীয় সময় ও প্রমাণ সময়ের পার্থক্য
স্থানীয় সময় ও প্রমাণ সময় এর মধ্যে পার্থক্য গুলি হলো –
স্থানীয় সময় | প্রমাণ সময় |
---|---|
১। সূর্য যখন কোনও দ্রাঘিমারেখার ওপর সর্বোচ্চ অবস্থানে থাকে, তখন সেখানে মধ্যাহ্ন হয় এবং সেই অনুসারে যে সময় গণনা করা হয় তাকে স্থানীয় সময় বলে। | ১। প্রতিটি দেশের মধ্যবর্তী একটি নির্দিষ্ট দ্রাঘিমারেখার স্থানীয় সময়কে ওই দেশের প্রমাণ সময় বলে। |
২। একই দ্রাঘিমারেখায় অবস্থিত বিভিন্ন স্থানের স্থানীয় সময় এক হয়ে থাকে। | ২। কোনও দেশের প্রমাণ সময় অনুসারে সে দেশের রেল, ডাক, বেতার এবং প্রশাসনিক কাজকর্ম চালানো হয়। |
৩। বিভিন্ন দ্রাঘিমা রেখায় অবস্থিত স্থানের স্থানীয় সময় আলাদা হয়। | ৩। বিভিন্ন দেশের প্রমাণ সময় বিভিন্ন। |
৪। দ্রাঘিমার পরিবর্তনে স্থানীয় সময়ের পার্থক্য ঘটে। | ৪। সাধারণত ১ ঘন্টা বা ৩০ মিনিট সময়ের তফাতে বিভিন্ন দেশের প্রমাণ সময় ঠিক করা হয়। |
৫। যে স্থান যত পূর্ব দ্রাঘিমায় আছে সেখানকার স্থানীয় সময় তত এগিয়ে থাকে। আর অপেক্ষাকৃত পশ্চিম দ্রাঘিমায় অবস্থিত স্থানগুলির স্থানীয় সময় পিছিয়ে থাকে। | ৫। যেসব দেশ পূর্ব-পশ্চিম বেশি চওড়া, সেসব দেশে একাধিক প্রমাণ সময় থাকে। |
Leave a reply
You must login or register to add a new comment .