ভূমিকম্পের ম্যানেজমেন্ট পদ্ধতি
বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিপর্যয়গুলির মধ্যে সবথেকে ভয়ানক হল ভূমিকম্প। এতে ক্ষয়ক্ষতির হার সবথেকে বেশি। যে কোনো এলাকায় ভূমিকম্প অকস্মাৎ আসে, অত্যন্ত তীব্রভাবে হয় এবং খুব কম সময় বিরাট মাত্রায় ক্ষতিসাধন করে থাকে। এটি এত দ্রুত ঘটে যে মানুষ তার নিজের জীবন বা সম্পত্তি সুরক্ষিত করারও পর্যাপ্ত সময় পায় না। ভূমিকম্পের প্রতিরোধ করা সম্ভব না হলেও আগাম যদি কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় তবে এই ক্ষয়ক্ষতি অনেকখানি লাঘব করা যেতে পারে।
পরিবেশের উপর ভূমিকম্পের দুধরনের প্রভাব দেখা যায়— প্রাথমিক প্রভাব এবং গৌণ প্রভাব। ঘরবাড়ি ধ্বংস হওয়া, সেতু ধ্বসে যাওয়া, টানেলে ফাটল ধরা প্রভৃতি প্রাথমিক প্রভাব এবং ভূমিধ্বস, অগ্নিসংযোগ, নদীর গতিপথের পরিবর্তন প্রভৃতি গৌণ প্রভাবের মধ্যে পড়ে।
যে কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে প্রাথমিক লক্ষ্য থাকে মানুষ ও জীবজন্তুর প্রাণ বাঁচানো। ভূমিকম্পের ম্যানেজমেন্টের জন্য সিসমিক হাজার্ড অ্যাসেসমেন্ট ও মিটিগেশন-এর ক্ষেত্রে যে পদ্ধতিগুলি গৃহীত হয় তা হল :
- ভূমিকম্পের পূর্বাভাস।
- নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি।
- ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা।
Leave a reply
You must login or register to add a new comment .