পরিবেশবিদ্যা গুরুত্ব
1. বাস্তুতন্ত্রের মধ্যে শক্তির প্রবাহ, পুষ্টির যোগান এবং জীবজগতের পুষ্টির যোগান অনুযায়ী ঐ বাস্তুতন্ত্রের প্রজাতির সংখ্যা কতটা সামজস্যপূর্ণ তা বিচার-বিশ্লেষণ করা।
2. পরিবেশবিদ্যার পাঠের দ্বারা পৃথিবীর জনসংখ্যা, জনসংখ্যার বণ্টন, বৈশিষ্ট্য এবং পরিবেশের মানুষের অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রজাতির হার যথার্থ কিনা সে সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায় ।
3. প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলিকে সঠিকভাবে মোকাবিলার জন্য বিভিন্ন নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ব্যবহার করতে শেখা।
4. প্রাকৃতিক সম্পদগুলিকে সঠিক বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে ব্যবহার করতে শেখা।
5. পরিবেশবিদ্যা জনসাধারণের মধ্যে পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধি করে থাকে।
6. পরিবেশবিদ্যা পাঠের গুরুত্ব স্থানীয় বা চারপাশের ভৌগোলিক বিস্তৃতি এবং তাতে প্রাণী ও উদ্ভিদের প্রাচুর্য সম্পর্কে সম্যক জ্ঞানলাভ করা যায়।
7. কোনো বিশেষ গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ভুক্ত জীবেদের মধ্যে সম্পর্ক নিরূপণ করা যায়।
৪. মানুষ এবং পরিবেশের সম্পর্ক, বিশেষ করে পরিবেশ অবনমন সম্বন্ধে অবহিত হওয়া যায়।
9. পরিবেশ দূষণের মনুষ্যসৃষ্ট কারণগুলিকে সনাক্ত করে তাদের যথেষ্ট হ্রাস করার প্রচেষ্টা করা যায়।
10. পরিবেশের বিভিন্ন জৈব ভূ-রাসায়নিক চক্রগুলি সম্পর্কে সঠিক ধারণা লাভ করা যায়।
11. বর্তমান এই পৃথিবীর পরিবেশকে ভবিষ্যতের প্রতিটি শিশুর বাসযোগ্য করার জন্য দূষণমুক্ত পরিবেশ বিষয়ে পাঠ নেওয়া প্রয়োজন।
12. পরিবেশবিদ্যা পাঠের দ্বারা জীবের কর্ম-সমন্বয় নির্ণয় করতে সাহায্য করে।
Leave a reply
You must login or register to add a new comment .