গ্রিনিচের সময়
পৃথিবীর কোনো স্থানের ৩২ কিলোমিটার পূর্বে বা পশ্চিমে অবস্থিত অন্য স্থানে প্রায় ২ মিনিট সময়ের ব্যবধান ঘটে। ফলে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ভ্রমণের সময় প্রায় সর্বদাই হাতঘড়ির সময় বদল করতে হয়, যা খুবই অসুবিধাজনক। এই অসুবিধা দূর করার জন্য গ্রিনিচ মানমন্দিরের (০°) সময়কে প্রমাণ সময় (Greenwich Mean Time বা G.M.T.) ধরে পৃথিবীর অন্য দেশের সময় নির্ধারণ করা হয়। এই প্রমাণ সময়কে গ্রিনিচের সময় বলে।
কোনো স্থান গ্রিনিচের পূর্ব দিকে অবস্থিত হলে সেই স্থানের সময় গ্রিনিচের সময়ের চেয়ে বেশি হয় এবং স্থানটি গ্রীণিচের পশ্চিমে অবস্থিত হলে সেই স্থানের সময় গ্রীণিচের সময়ের থেকে কম হয়।
Read More
- টীকা লেখো : আন্তর্জাতিক তারিখরেখা
- টীকা লেখো : স্থানীয় সময়।
- টীকা লেখো : ভারতীয় প্রমাণ সময়
- টীকা লেখো : প্রমাণ সময়।
- টীকা লেখো : প্রতিপাদ স্থান।
- টীকা লেখো : am ও pm
- টীকা লেখো : দ্রাঘিমা।
- টীকা লেখো : অক্ষাংশ।
- টীকা লেখো : নিরক্ষরেখা এবং মূল মধ্যরেখা।
- টীকা লেখো : মহাবৃত্ত।
- টীকা লেখো : সমাক্ষরেখা ও দেশান্তর বা দ্রাঘিমারেখা।
Leave a reply
You must login or register to add a new comment .